ধুরন্ধর’ ছবির রাজনীতির সঙ্গে সহমত নন হৃতিক! জাতীয়তাবোধ প্রসঙ্গে কটাক্ষের মুখে অভিনেতা
আদিত্য ধরের এই ছবি বক্সঅফিসে তোলপাড় ফেলে দিয়েছে। তবে পাশাপাশি বিতর্কও লেগে আছে ছবিকে কেন্দ্র করে। হৃতিকের মন্তব্য নতুন করে বিতর্ক উস্কে দিয়েছে।
‘ধুরন্ধর’ ছবির রাজনীতির সঙ্গে সহমত নন হৃতিক রোশন। সমাজমাধ্যমে আদিত্য ধর পরিচালিত এই ছবি নিয়ে দীর্ঘ পোস্ট করেছেন অভিনেতা। তা নিয়ে ইতিমধ্যেই বিতর্ক তৈরি হয়েছে।
আদিত্য ধরের এই ছবি বক্সঅফিসে তোলপাড় ফেলে দিয়েছে। তবে পাশাপাশি বিতর্কও লেগে আছে ছবিকে কেন্দ্র করে। হৃতিকের মন্তব্য নতুন করে সেই বিতর্ক উস্কে দিয়েছে। অভিনেতা এই ছবি প্রসঙ্গে লিখেছেন, “আমি ছবি ভালবাসি। আমি তাদের ভালবাসি, যারা ছবির গল্পকেই সবটা নিয়ন্ত্রণ করতে দেয়। ‘ধুরন্ধর’ তেমনই একটি ছবি। যে ভাবে গল্প বলা হয়েছে, তা সত্যিই দারুণ। একেই বলেই সিনেমা।”
এর পরেই হৃতিক জানান, এই ছবিতে যে ধরনের রাজনীতির কথা বলা হয়েছে, তার সঙ্গে তিনি মোটেই সহমত নন। তিনি লেখেন, “আমি হয়তো ছবির রাজনীতির সঙ্গে সহমত নই। চিত্রনির্মাতা হিসাবে আমাদের কিছু দায়িত্ববোধ থাকে সারা বিশ্বের নাগরিকের কাছে, সেই বিষয়েও আমি তর্ক করতে পারি। কিন্তু এ কথা অস্বীকার করার কোনও জায়গা নেই, সিনেমার ছাত্র হিসাবে এই ছবির নির্মাণ থেকে আমি অনেক কিছু শিখেছি। অসাধারণ।”
‘ধুরন্ধর’ ছবির রাজনীতির সঙ্গে সহমত নন হৃতিক রোশন। সমাজমাধ্যমে আদিত্য ধর পরিচালিত এই ছবি নিয়ে দীর্ঘ পোস্ট করেছেন অভিনেতা। তা নিয়ে ইতিমধ্যেই বিতর্ক তৈরি হয়েছে।
আদিত্য ধরের এই ছবি বক্সঅফিসে তোলপাড় ফেলে দিয়েছে। তবে পাশাপাশি বিতর্কও লেগে আছে ছবিকে কেন্দ্র করে। হৃতিকের মন্তব্য নতুন করে সেই বিতর্ক উস্কে দিয়েছে। অভিনেতা এই ছবি প্রসঙ্গে লিখেছেন, “আমি ছবি ভালবাসি। আমি তাদের ভালবাসি, যারা ছবির গল্পকেই সবটা নিয়ন্ত্রণ করতে দেয়। ‘ধুরন্ধর’ তেমনই একটি ছবি। যে ভাবে গল্প বলা হয়েছে, তা সত্যিই দারুণ। একেই বলেই সিনেমা।”
এর পরেই হৃতিক জানান, এই ছবিতে যে ধরনের রাজনীতির কথা বলা হয়েছে, তার সঙ্গে তিনি মোটেই সহমত নন। তিনি লেখেন, “আমি হয়তো ছবির রাজনীতির সঙ্গে সহমত নই। চিত্রনির্মাতা হিসাবে আমাদের কিছু দায়িত্ববোধ থাকে সারা বিশ্বের নাগরিকের কাছে, সেই বিষয়েও আমি তর্ক করতে পারি। কিন্তু এ কথা অস্বীকার করার কোনও জায়গা নেই, সিনেমার ছাত্র হিসাবে এই ছবির নির্মাণ থেকে আমি অনেক কিছু শিখেছি। অসাধারণ।”